Editor’s Picks

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে মামলায় যাচ্ছে মন্ত্রণালয়

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের’ বিরুদ্ধে মামলায় যাচ্ছে মন্ত্রণালয়: মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন। ছলচাতুরী। এনআইডি সংশোধন। বাবা-মায়ের নাম পরিবর্তন। বয়স ও যুদ্ধক্ষেত্রে সাক্ষীতে কারসাজি। স্থানীয় এমপিদের সুপারিশ। এমন নানা কৌশলে মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নাম উঠিয়েছিলেন ৮ হাজারের বেশি। খসড়া যাচাই-বাছাইয়ে ধরা পড়ে অনেক অসঙ্গতি। নড়েচড়ে বসে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা)। পরে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের ধরতে যাচাই-বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত নেয় মন্ত্রণালয়।

আমার রণাঙ্গনে কথা পর্ব-২

আমার রণাঙ্গনে কথা পর্ব-২ গ্রুপ কমান্ডার এম.এ মান্নান স্যার এর অধীনে বেলকুচি থানা আক্রমন যুদ্ধ ও কালিয়া হরিপুর রেলওয়ে ষ্টেশন এ্যাম্বুস। বাবু রবীন্দ্র নাথ বাগচীর কমান্ডানাধীনে কল্যান পুর ও ধীতপুর যুদ্ধ। আমাদের গ্রুপ আমরা যে চারটি যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করে ছিলাম তা হলো

আমার রণাঙ্গনে কথা পর্ব-১

উনিশ শ’ একাত্তর সাল। পাকিস্তানি হানাদারদের অতর্কিত আক্রমনের কারণে দেশে সশস্ত্র প্রতিরোধ ও মহান মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলো। আমি তখন রতন কান্দি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র।

অপারেশন সার্চলাইট

১৯৭১সালে ২৫ মার্চ থেকে শুরু হওয়া পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত পরিকল্পিত গণহত্যা, যার মাধ্যমে তারা ১৯৭১ এর মার্চ ও এর পূর্ববর্তী সময়ে সংঘটিত বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে দমন করতে চেয়েছিল। এই গণহত্যা ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের আদেশে পরিচালিত,যা ১৯৭০ এর নভেম্বরে সংঘটিত অপারেশন ব্লিটজ্‌ এর পরবর্তি অনুষঙ্গ। অপারেশনটির আসল উদ্দেশ্য ছিল ২৬ মার্চ এর মধ্যে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) সব বড় বড় শহর দখল করে নেয়া এবং রাজনৈতিক ও সামরিক বিরোধীদের এক মাসের ভেতর নিশ্চিহ্ন করে দ

বীর মুক্তিযোদ্ধা লুত্ফা হাসীন রোজী বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অতি পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি মুখ

বীর মুক্তিযোদ্ধা লুত্ফা হাসীন রোজী বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অতি পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি মুখ। একসময় এ দেশের যেকোনো স্বৈরাচারবিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সম্মুখ সারির নেতৃত্বে ছিলেন রোজী। স্কুল থেকেই রোজীর রাজনৈতিক জীবনের শুরু। ১৯৭০ সালে 'পাকিস্তান দেশ ও কৃষ্টি' বই বাতিলের জন্য ডাকসুর তত্ত্বাবধানে গঠিত সংগ্রাম পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন তিনি।

Featured video

Around News

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে মামলায় যাচ্ছে মন্ত্রণালয়

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের’ বিরুদ্ধে মামলায় যাচ্ছে মন্ত্রণালয়: মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন। ছলচাতুরী। এনআইডি সংশোধন। বাবা-মায়ের নাম পরিবর্তন। বয়স ও যুদ্ধক্ষেত্রে সাক্ষীতে কারসাজি। স্থানীয় এমপিদের সুপারিশ। এমন নানা কৌশলে মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নাম উঠিয়েছিলেন ৮ হাজারের বেশি। খসড়া যাচাই-বাছাইয়ে ধরা পড়ে অনেক অসঙ্গতি। নড়েচড়ে বসে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা)। পরে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের ধরতে যাচাই-বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত নেয় মন্ত্রণালয়।

আমার রণাঙ্গনে কথা পর্ব-২

আমার রণাঙ্গনে কথা পর্ব-২ গ্রুপ কমান্ডার এম.এ মান্নান স্যার এর অধীনে বেলকুচি থানা আক্রমন যুদ্ধ ও কালিয়া হরিপুর রেলওয়ে ষ্টেশন এ্যাম্বুস। বাবু রবীন্দ্র নাথ বাগচীর কমান্ডানাধীনে কল্যান পুর ও ধীতপুর যুদ্ধ। আমাদের গ্রুপ আমরা যে চারটি যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করে ছিলাম তা হলো

আমার রণাঙ্গনে কথা পর্ব-১

উনিশ শ’ একাত্তর সাল। পাকিস্তানি হানাদারদের অতর্কিত আক্রমনের কারণে দেশে সশস্ত্র প্রতিরোধ ও মহান মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলো। আমি তখন রতন কান্দি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র।

স্বাধীনতার আগাছা

ঘাস কাটার নিড়ানি দিয়ে ক্ষেতের দুব্বা ঘাস আর আগাছা নিড়িয়ে যাচ্ছে আমজাদ একমনে। একটু তাড়াও আছে। রৌদ্রের তাপ একটু প্রখর হলে। কাজ করা কষ্ট দায়ক হয়। তাই, ফজরের নামাজ পড়ে কালো আঁধারের বুকে। সকালের স্নিগ্ধতা এসে যখন শান্তির সুবাতাস ছড়ায়। তখনই গরু আর লাঙ্গল কাঁধে নিয়ে। ক্ষেতের পানে ছুটেছিল মাটির আর ঘাসের সনে খেলা করতে। কি যে নেশা এই খেলায়! তা শুধু আমজাদের মতো কৃষকরাই অনুভব করে। ধানের চারা অংকুরিত হওয়ার পর হতে শুরু হয়। এই খেলার মাদকতা।

অপারেশন সার্চলাইট

১৯৭১সালে ২৫ মার্চ থেকে শুরু হওয়া পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত পরিকল্পিত গণহত্যা, যার মাধ্যমে তারা ১৯৭১ এর মার্চ ও এর পূর্ববর্তী সময়ে সংঘটিত বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে দমন করতে চেয়েছিল। এই গণহত্যা ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের আদেশে পরিচালিত,যা ১৯৭০ এর নভেম্বরে সংঘটিত অপারেশন ব্লিটজ্‌ এর পরবর্তি অনুষঙ্গ। অপারেশনটির আসল উদ্দেশ্য ছিল ২৬ মার্চ এর মধ্যে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) সব বড় বড় শহর দখল করে নেয়া এবং রাজনৈতিক ও সামরিক বিরোধীদের এক মাসের ভেতর নিশ্চিহ্ন করে দ

World in pictures